স্টাফ রিপোর্টার জীবন
ইসলামী স্কলার হযরত মাওলানা জীবন দেওয়ান উজ্জ্বল আল কাদেরী বোখারি তৃতীয় খন্ডের হাদীস নং ২০১২ এর এক উক্তি দিয়ে লিখেছেন, আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, রমজানের বরকতময় রাত থেকে তারাবীহ নামায আদায় করতে উৎসাহিত করেছেন তিনি জানিয়েছেন রমজানের পবিত্রতা রক্ষা ও বরকতময় রাতের নামাজ আদায় করেন তাহলে আল্লাহ পাক ঐ ব্যক্তির অতিথি জীবনের সকল গুনাহ মাফ করে দেন। সহীহ বুখারী শরীফ এর তৃতীয় খন্ডের নং ২০০৯ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে রমজানের বরকতময় রাতের যদি কেউহ তারাবীহ নামাজ আদায় করেন তাহলে আল্লাহ পাক তারাবীহ নামাজ আদায় কারীর জীবনের সকল গুনাহ মাফ করে দেন। কেননা একজন মমিন মুসলমান রমজানের পবিত্রতা অর্জন করতে এবং আল্লাহর রহমতের আশ্রয়ে এসে আল্লাহর পুরুস্কারের আশায় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন তাহলে আল্লাহ পাক উনার হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নূরানী কদম মোবারক এর শানে রোজা ও তারাবীহ পুরুস্কারটি নিজ কূদ্রতি হাতে দেবেন। তবে রমজানের বরকতময় রাতের নামাজ আদায় কারীর জীবনের সকল অভাব অভিযোগ ও দারিদ্র্যমুক্ত করে দেন। ইসলামী স্কলার হযরত মাওলানা জীবন দেওয়ান উজ্জ্বল আল কাদেরী, কোরআন হাদিসের আলোকে ব্যাখ্যা দিয়ে গণমাধ্যমকে বলেন প্রত্যেক মুসলমানের জন্য নামাজ ও রোজা কে ফরজ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের মাঝেই অনেকই আছেন রমজানের রোজা রাখার জন্য উজ্বর দাঁড়কড়িয়ে করিয়ে দেই। মূলকথা হলো আমার আল্লাহ্ পাক এর প্রেরিত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর প্রতি ভালোবাসা নেই তাই এহেন পরিস্থিতিতে নামাজ পড়তে ও রোজা রাখতে অযোক্তি কিছু উজ্বর দাঁড়কড়িয়ে রাখী। মৃত্যুর পর তাঁর সঙ্গে কি হবে বিস্তারিত যদি জানতে পারতেন তাহলে অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই একজন মানুষ কখনও নামাজ পড়তে অলসতা করতো না কেন এইটা আপনার ও আমার বদনসীব। আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে হ্যাদায়েত দান করুন আমীন আমীন ছোম্মা আমীন
Leave a Reply